Supreme Court Verdict on AADHAAR Card in Bengali
সুপ্রিম কোর্টের পাঁচ সদস্যের বেঞ্চ াধারকে সাংবিধানিক ভাবে বৈধ বলে ঘোষণা করে দিল। তবে এ ব্যাপারে সব বিচারপতি একমত হতে পারেননি। আধারের সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে আপত্তি জানিয়েছেন বিচারপতি চন্দ্রচূড়। প্রধান বিচারপতি দীপক মিশ্র এবং বাকি তিন বিচাপতি, এ কে সিক্রি, অশোক ভূষণ, এ এম খানউইলকর আধারের সাংবিধানিক বৈধতা নিয়ে তোলা প্রশ্ন নাকচ করে দিয়েছেন।
তবে আধার এখন আর সর্বত্র জরুরি নয়। প্রাইভেট ব্যাঙ্ক, মোবাইল ফোনের কানেকশন, স্কুলে ভর্তি এসবের জন্য় আধার লাগবে না। কোনও প্রাইভেট কোম্পানির সঙ্গে আধার তথ্য শেয়ার করা যাবে না। মোবাইল কোম্পানিগুলির কাছে আধাররে যে তথ্য ইতিমধ্যেই রয়েছে, তা মুছে ফেলতে হবে।
কয়েকটি জরুরি নির্দেশ
- বেসরকারি সংস্থা আধার চাইতে পারবে না।
- আধার কার্ড না থাকলে শিশুদের কোনও অধিকার থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। ফলে স্কুলে ভর্তির জন্য আধার কার্ড দরকার নেই।
- প্যানের সঙ্গে আধার সংযুক্ত করাতে হবে, কিন্তু টেলিফোন কোম্পানি বা অন্য় কোনও কর্পোরেশনও আধার চাইতে পারবে না।
- আধার আইনের আওতায় কোনও ব্যক্তির মামলা করার অধিকার নেই, এই আইনকেও নাকচ করে দিল সুপ্রিম কোর্ট। এতদিন এই আইনের আওতায় মামলা করার অধিকার ছিল কেবলমাত্র UIDAI সংস্থা এবং তার আধিকারিকদের।
বাধ্যতামূলক |
বাধ্যতামূলক নয় |
|
|
নিচের ছবিটি শেয়ার করতে পারেনঃ
Fun Fact: প্রথম আধার কার্ড পেয়েছিলেন রাজনা সোনওয়ানে। সেটা ছিল ২০১০ সালের ২৯ সেপ্টে ম্বর। তাঁর হাতে আধার কার্ড তুলে দিয়েছিলেন ইউপিএ চেয়ারপার্সন সোনিয়া গান্ধী। কার্ড হাতে নিয়ে সোনওয়ানে বলেছিলেন, আমি যেখানেই যাব এ কার্ড হাতের কাছে রাখব।